Sunday, September 25, 2011

উইন্ডোজের হারানো সিরিয়াল নম্বর

উইন্ডোজ ইন্সটলের পর সিরিয়াল নম্বর হারিয়ে গেলে পুনরায় উইন্ডোজ সেটআপের সময় ঝামেলায় পড়তে হয়। অথচ সিরিয়াল নম্বরটি উইন্ডোজ তার রেজিস্ট্রিতে সংরক্ষণ করে রাখে। যেকোন সময় ইচ্ছা করলেই সিরিয়াল নম্বর দেখা যায়। উইন্ডোজের সিরিয়াল নম্বর দেখার জন্য-

1. Start থেকে Run-এ ক্লিক করে Regedit লিখে OK করুন।

2. Registry Editor খুললে HKEY_LOCAL_MACHINE থেকে Software-এ ক্লিক করুন।

3. এরপর Microsoft>Windows>CurrentVersion-এ যাওয়ার পর ডান দিকের অংশে স্ক্রল করে নিচের দিকে গেলে Product কোড অর্থাৎ উইন্ডোজের সিরিয়াল নম্বর পাওয়া যাবে।

4. এবার উইন্ডোজের Product কোড অর্থাৎ সিরিয়াল নম্বর পাওয়া গেলে নিরাপদ কোন জায়গায় লিখে রাখুন।

কম্পিউটারে ভাইরাসের উপস্থিতি যেভাবে বোঝা যায় !!!

নতুন কম্পিউটার ব্যবহারকারী মাত্রই কম্পিউটার ভাইরাসের ব্যাপারে অভিজ্ঞ হন না। ফলে অনেক ক্ষেত্রেই তাঁরা বুঝতে পারেন না কম্পিউটার তাঁর অজামেত্ম ভাইরাসে আক্রামত্ম হয়েছে কি না। সে ক্ষেত্রে নিচের বিষয়গুলো একটু লক্ষ করলেই নিশ্চিত হওয়া যাবে কম্পিউটারে ভাইরাস আছে কি না

· কম্পিউটারের গতি ধীর হয়ে যাবে।
· সফটওয়্যার, গেমস এমনকি অডিও, ভিডিও ফাইল চালু হতেও সময় নিবে বেশি।
· ডিস্কে ব্যাড সেক্টর বারবার দেখাবে।
· ওয়ার্ড, নোটপ্যাড ফাইলের ফন্ট নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
· র‌্যাম, এজিপি কম দেখাতে পারে।
· ডিস্কের ভলিউম লেবেল পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে।
· কোনো কিছু সেভ হতে বা লোড হতে বেশি সময় নেবে।
· সিডি, ডিভিডি কপি হতে বেশি সময় নেবে।
· হার্ডডিস্কে জায়গা কমে যেতে পারে।
· অজানা এক্সটেনশনযুক্ত ফাইল দেখা যাবে।
· স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিভিন্ন প্রোগ্রাম রান করবে বা বন্ধ হবে।
· ফোল্ডার অপশন মুছে যাবে।
· ওয়ার্ডে বা নোটপ্যাডে কিছু লিখলে তা অনেক ক্ষেত্রেই সেভ করা যাবে না।
· কি-বোর্ড ও মাউস ব্যবহারে সমস্যা হতে পারে।
· যে গেম আগে ঠিকভাবে চলত সেগুলো কোনো কারণ ছাড়াই চলার সময় বারবার আটকে যাবে।
· পিসি হ্যাং করতে পারে।
· টাস্ক ম্যানেজার কাজ করবে না।
· অনেক ক্ষেত্রে বিভিন্ন ফোল্ডারের আইকন পরিবর্তন করা যায় না

ভাইরাসের হাত থেকে বাঁচুন !! (কম্পিউটার ভাইরাস)

সাধারণত অ্যান্টি-ভাইরাস থাকার পরও অনেক সময় কম্পিউটারে ভাইরাস ঢুকে পরে। অসতর্কভাবে পেনড্রাইভ ব্যবহার এবং অ্যান্টি-ভাইরাস হাল নাগাদ না থাকলে অথবা নেট থেকে আপনার কম্পিউটারে ভাইরাস ঢুকে পড়তে পারে। এ ধরনের ঝামেলা থেকে মুক্তি পেতে আপনি ভাইরাস মুছে ফেলতে পারেন। নিজে নিজে ভাইরাস মুছে ফেলা যেমন কার্যকরি, তেমনি মজারও। ভাইরাসের মধ্যে new folder.exe ভাইরাসের সংগে পরিচয় অনেকেরই আছে, যেটা তৈরি হয় মূলত autorun.inf ফাইল থেকে।


এ ভাইরাস মুছতে প্রথমেই-

1. Start মেনু থেকে Search-এ গিয়ে autorun.inf লিখে Search করুন।

2. এখন যে ফাইলগুলো আসবে, তা এক এক করে রাইট ক্লিক করে Properties-এ গিয়ে read only option-টি un-check করুন।

3. এবার ফাইলটি নোটপেড দিয়ে Open করে Ctrl+A চেপে ফাইলে থাকা সব ডেটা ডিলিট করে দিন এবং সেইভ করে বেরিয়ে আসুন।

4. এরপর Start মেনু থেকে Run-এ গিয়ে msconfig লিখে OK করুন।

5. এবার Startup tab-এ যান, regsvr থাকলে un-check করুন এবং Exit without Restart করে বেরিয়ে আসুন।

6. এবার Control panel>Scheduled tasks-এ গিয়ে এখানকার সব task ডিলিট করুন।

7. পুনরায় Start>Run-এ গিয়ে gpedit.msc লিখে OK করুন।

8. এরপর UsersConfiguration>AdministrativeTemplates >System-এ যান এবং Prevent access to registry editing tools-এ গিয়ে disable করে দিন।

9. আবার Start>Run-এ গিয়ে regedit লিখে OK করুন। এবার to edit>find-এ গিয়ে regsvr.exe লিখে Search করুন এবং regsvr.exe-এর সব ধরনের occurrence ডিলিট করুন। এ ক্ষেত্রে সাবধান? যেন কোনো system file ডিলিট না হয়ে যায়। যেমন- regsvr32.exe ডিলিট করা যাবে না। শুধু regsvr.exe থাকলে তা ডিলিট করে দিবেন।

10. আবার Start>Search>all files and folders-এ যান এবং *.exe লিখুন এবং এরপর when was it modified-এ ক্লিক করে specify date সিলেক্ট করুন। যে তারিখের মধ্যে ভাইরাস আসছে বলে মনে হয়, ঐ তারিখ লিখে Search করুন। তারিখ এমনভাবে লিখুন, যে তারিখের মধ্যে শুধু ভাইরাস এসেছে কিন্তু অন্য কোনো Software install করেন নাই বলে মনে হয়।

11. এবার Search শেষ হলে সব .exe ফাইল সিলেক্ট করে Shift+ Delete দিয়ে ডিলিট করুন।

12. একইভাবে regsvr.exe, svchost.exe লিখে search করুন এবং ডিলিট করুন।

13. সব শেষে কম্পিউটার পুনরায় রিস্টার্ট করুন এবং উপভোগ করুন ভাইরাসমুক্ত পিসি। এভাবে অন্যান্য ভাইরাস ডিলিট করা যায়।

কম্পিউটারকে রাখুন ভাইরাসমুক্ত

ভাইরাসের কারণে সাধরণ ব্যবহারকারীরা অতিষ্ঠ প্রায়। এমন কিছু ভাইরাস আছে, যা অনেক সময় অ্যান্টিভাইরাস দিয়েও সরানো যায় না। ইচ্ছে করলে আপনি আপনার পিসিকে এসব ভাইরাসের কবল থেকে মোটামুটি মুক্ত রাখতে পারেন। বেশির ভাগ ভাইরাসই চালু করার জন্য autorun.inf নামে ফাইল লুকানো (হিডেন) অবস্থায় থাকে। কোনোভাবে যদি ঐ ফাইলটি Delete করা যায়, তাহলেই সমস্যা সমাধান সম্ভব। এ ছাড়া পেনড্রাইভে বা কোন ড্রাইভে যদি কোন ভাইরাস থেকে থাকে আর সেই ড্রাইভটি যদি ডাবল ক্লিক করে খোলার চেষ্টা করা হয়, তবে ভাইরাসটি অ্যাকটিভেটেড হয়ে যায। তাই মনে রাখবেন, যে কোনো ড্রাইভ রাইট ক্লিক করে Open দিয়ে খুলবেন। আপনার পেনড্রাইভটিতে যে ভাইরাস আছে, সেগুলো থেকে মুক্তি পেতে আপনার পিসিতে পেনড্রাইভ Open করার আগে কিছু কাজ করে নিন।

1. ডেস্কটপে MyAntivirus নামে একটি ফাইল তৈরি করুন, যার এক্সটেনশন থাকবে .bat অর্থাৎ আপনার পুরো ফাইলটির নাম হবে MyAntivirus.bat.

2. এবার ফাইলে রাইট ক্লিক করে edit option সিলেক্ট করুন।
এবার লিখুন:
cd X:
cd\
del *.exe/ah/s/q/f
del *.inf/ah/s/q/f
del ‘‘New Folder.exe’’/s/q/f
del *.bat/ah/s/f/q
del *.cmd/ah/s/q/f
explorer X:

বি: দ্র: এখানে X হলো আপনার পিসিতে পেনড্রাইভ প্রবেশ করালে যে ডিরেক্টরিতে পাওয়া যায় সেটি যেমন- I কিংবা J।

3. এবার ফাইলটি Save করে রাখুন।

4. আপনি যখনই আপনার পিসিতে পেনড্রাইভ প্রবেশ করবেন, তখনই পেনড্রাইভ ক্লিক করে Open না করে বরং এ File ডাবল ক্লক করম্নন। দেখবেন পেনড্রাইভ Open হয়েছে কিন্তু কোন ভাইরাস নেই। মনে রাখবেন পেনড্রাইভে যাতে কোনো হিডেন *.exe ফাইল না থাকে।

পেন ড্রাইভ রাখুন ভাইরাসমুক্ত

পেনড্রাইভ খুব দরকারি হলেও এটি ভাইরাস ছড়ানোর একটি বড় মাধ্যম। এটি ভাইরাসে আক্রামত্ম হলে যন্ত্রণা ও ঝামেলার শেষ নেই। তবে একটু সচেতন হলে পেনড্রাইভ ভাইরাসমুক্ত রাখা যায়।

· পেনড্রাইভ কখনো দুই ক্লিক করে খুলবেন না।

· পেনড্রাইভ সব সময় My Computer-এ গিয়ে অ্যাড্রেস বার (Address Bar) থেকে খুলবেন বা ফোল্ডার ভিউ (ÿ+E) থেকে খুলবেন।

· পেনড্রাইভ কখনো ডান ক্লিক করে ওপেন অপশন কিংবা এক্সপে­ারার অপশনে ক্লিক করে ওপেন করবেন না।

· পেনড্রাইভ কম্পিউটারে ঢোকানোর সংগে সংগে কিবোর্ডের শিফট কি কিছুক্ষণ চেপে রাখুন। এতে পেনড্রাইভটি নিজে নিজে খুলবে ( অটো-রান ) না। আর চালক ফাইলগুলোও (*.exe ) খুলবে না। ফলে ভাইরাস থাকলেও সেসব কম্পিউটারে সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা কম খাকে।

· পেনড্রাইভে একামত্ম প্রয়োজনীয় ফাইলগুলো রাখার চেষ্টা করম্নন।

· ফোল্ডারের বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করার ( সেটিংস ) সময় ‘শো হিডেন ফাইলস অ্যান্ড ফোল্ডারস‘ অবস্থায় রাখুন। এতে কিছু ভাইরাস পেনড্রাইভে হিডেন অবস্থায় দেখতে পাবেন এবং এগুলো মুছে ফেলুন।

· প্রয়োজনীয় ফাইল হার্ডডিস্ক ড্রাইভে সরিয়ে রেখে পেনড্রাইভ মাঝেমধ্যে ফরম্যাট করে নিতে পারেন।

· পেনড্রাইভে Autorun.inf থাকলে মুছে ফেলুন। এজন্য স্টার্ট থেকে সার্চ অপশনে গিয়ে Autorun.inf লিখে ফাইলটি খুঁজে বের করম্নন।

· পেনড্রাইভে যাতে নতুন কোনো কাজ করা না যায় সে ব্যবস্থা ( রাইট প্রোটেক্ট ) করে রাখতে পারেন। এ জন্য আপনি ‘USB Write Protector‘ সফটওয়্যারটি ওয়েব সাইটের http://www.gaijin.at/
getit-php?id=usbwp ঠিকানা থেকে বিনা মূল্যে সংগ্রহ করে নিতে
পারেন।

· অ্যান্টি-ভাইরাস সফটওয়্যার থাকলে সেটি দিয়ে পেনড্রাইভ স্ক্যান করে ব্যবহার করুন।

ভাইরাসের হাত থেকে বাঁচুন

পেনড্রাইভের মাধ্যমে অযাচিত কিছু চালক ফাইল (*.exe) কম্পিউটারে ঢুকে পড়ে। এসবের মধ্যে 2u.exe-সহ আরও বেশ কিছু ফাইল ভাইরাস বহন করে। কিছু আছে, যা কিবোর্ড ও মাউসকে অকার্যকর করে দেয়। এই ফাইলগুলো অটোরানের মাধ্যমে কম্পিউটারে প্রবেশ করে। এসব ভাইরাস থেকে মুক্ত থাকতে হলে-

1. Start মেনু থেকে Run-এ গিয়ে gpedit.msc লিখে এন্টার করুন। এবার Group Policy উইন্ডো আসবে, ওখান থেকে ইউজার কনফিগারেশনে (User Configuration) + চাপুন।

2. এবার Administrative Templates এবং System-এ ক্লিক করুন।

3. এরপর ডান পাশে Turn off Autoplay-তে দুই ক্লিক করুন এবং এটা সব ড্রাইভের জন্য Enabled করে Apply এবং OK করুন।

এর পাশাপাশি ভাইরাস থেকে মুক্ত থাকতে চাইলে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করুন।


5. যেকোনো পেনড্রাইভ খোলার আগে উইনবার সফটওয়্যারের মাধ্যমে পেনড্রাইভটি পরীক্ষা করে দেখুন, ড্রাইভটিতে কোনো autorun.inf ফাইল আছে কি না বা কোনো অযাচিত *.exe ফাইল আছে কি না। থাকলে ওগুলো মুছে ফেলুন এবং অবশ্যই পেনড্রাইভ সরাসরি না খুলে এক্সপেস্নারার ব্যবহার করে খুলুন। তাহলে এসব ভাইরাস থেকে সহজেই মুক্ত থাকা সম্ভব।

ফ্ল্যাশ ড্রাইভের অটোরান ভাইরাস থেকে মুক্তির উপায়

অটোরান (autorun.inf) আসলে কোন প্রকার ভাইরাস নয়। এটি ফ্ল্যাশড্রাইভের যে কোন ধরনের ফাইল বা ভাইরাসকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু করে থাকে। কিছু কিছু ভাইরাস নিজেরাই autrun.inf তৈরি করে থাকে। ফলে ফ্ল্যাশ ড্রাইভের আইকনে ডাবল ক্লিক করলেই নির্দিষ্ট ফাইল বা ভাইরাস স্বয়ংক্রিয় ভাবে কম্পিউটারে চালু হবে। তবে কম্পিউটাররের অটোরান সিস্টেম ডিজ্যাবল করা থাকলে ফ্ল্যাশড্রাইভের ভাইরাস কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হতে পারবে না। পেনড্রাইভের মাধ্যমে ভাইরাস ছড়ানোর হার বেশি থাকে। তাই ফ্ল্যাশড্রাইভ বা পেনড্রাউভের ভাইরাস থেকে বাঁচতে চাইলে কম্পিউটারে অটোরান সিস্টেম বন্ধ করতে হবে। এজন্য-

1. প্রথমে Start>Settings/Control Panel>Administrative Tools-এ ডাবল ক্লিক করম্নন। পর্দায় একটি উইন্ডো আসবে।

2. উক্ত উইন্ডোর Service-এ ডাবল ক্লিক করে ওপেন করম্নন। পর্দায় Service উইন্ডো আসবে।

3. এবার Service উইন্ডোর ডান পাশ থেকে Shell Hardware Detection-এ ডাবল ক্লিক করম্নন। পর্দায় Shell Hardware Detection Properties ডায়ালগ বক্স আসবে।

4. উক্ত ডায়ালগ বক্সের General ট্যাবে ক্লিক করে Startup types: অপশন ঘরে Disabled সিলেক্ট করে Apply এবং OK করম্নন।

বি:দ্র: Shell Hardware Detection Service টি বন্ধ করে রাখতে পারেন। এর ফলে CD-ROMS/DVD ROMS বা ফ্ল্যাশড্রাইভ বা পেনড্রাইভের কোন AutoPlay Option কাজ করবে না এবং পিসিতে ভাইরাস আক্রমণ করার সুযোগও থাকবে না।

5. এরপর কম্পিউটার একবার রিস্টার্ট করম্নন। এখন থেকে কম্পিউটারে কোন ফ্ল্যাশড্রাউ বা পেনড্রাইভ অটোরান করতে পারবে না।

নোট: একটি বিষয় লক্ষ রাখা উচিত, কোন External Drive কম্পিউটারে ঢুকানোর পর সেটা ওপেন করতে মাউসের ডাবল ক্লিক না করে ডান বাটন ক্লিক করে Open করা উচিত। এতে ঐ ফোল্ডারে কোনো ভাইরাস থাকলে তা আর ইনস্টল হবে না।


সুত্রঃ (New Window)

রান কমান্ডের যত ব্যবহার (Run Command)!!

আমরা যারা Windows ব্যবহার করি তারা অনেকেই রান সম্পর্কে কম-বেশি জানি। কোন প্রোগ্রামকে সহজে চালু করতে Start থেকে Run (Windows + R চেপে) গিয়ে উক্ত প্রোগ্রামের সংক্ষিপ্ত রূপ লিখে OK করলেই সেই প্রোগাম চালু হয়। যদিও বেশিরভাগ প্রোগ্রামই সরাসরি চালু করা যায়। নিচে দরকারি বেশ কিছু রান কামন্ডের (উইন্ডোজ এক্সপি) সংক্ষিপ্ত সংকেত দেওয়া হলো।


১. একসেসিবিলিটি কন্ট্রোলস - access.cpl
২. একসেসিবিলিটি উইজার্ড - accwiz
৩. এড হার্ডওয়্যার উইজার্ড - hdwwiz.cpl
৪. এড/রিমুভ প্রোগ্রামস - appwiz.cpl
৫. এডমিনিষ্ট্রিটিভ টুলস - control admintools
৬. অটোমেটিকস আপডেট - wuaucpl.cpl
৭. ব্লু-টুথ ফাইল ট্রান্সেফার উইজার্ড - fsquirt
8. ক্যালকুলেটর - calc
৯. সার্টিফিকেটস - certmgr.msc
১০ ক্যারেকটার ম্যাপ - charmap

১১. চেক ডিক্স (ডস) - chkdsk
১২. ক্লিপবোর্ড ভিউয়ার - clipbrd
১৩. কমান্ড প্রোম্পট - cmd
১৪. কম্পোনেন্ট সার্ভিস - dcomcnfg
১৫. কম্পিউটার ম্যানেজমেন্ট - compmgmt.msc
১৬. কন্ট্রোল প্যানেল - control
১৭. ইউজার একাউন্টস - control userpasswords2
১৮. ডেট এন্ড টাইমস - timedate.cpl
১৯. ডি.ডি.ই শেয়ার্স - ddeshare
২০. ডিভাইস ম্যানেজার - devmgmt.msc
২১. ডাইরেক্ট এক্স - dxdiag
২২. ডিক্স ক্লিনআপ - cleanmgr
২৩. ডিক্স ডিফ্রাগমেন্ট - dfrg.msc
২৪. ডিক্স ম্যানেজমেন্ট - diskmgmt.msc
২৫. ডিক্স পার্টিশন ম্যানেজার - diskpart
২৬. ডিসপ্লে প্রোপার্টিস - control desktop
২৭. ডিসপ্লে প্রোপার্টিস - desk.cpl
২৮. ড: ওয়াটসন ফর উইন্ডোজ - drwtsn32
২৯. ড্রাইভার ভেরিফায়ার ম্যানেজার - verifier
৩০. ইভেন্ট ভিউয়ার-eventvwr.msc
৩১. ফাইল এন্ড সেটিংস ট্রান্সেফার টুল - migwiz
৩২. ফাইল সিগ্নেচার ভেরিফিকেশন টুল - sigverif
৩৩. ফাইন্ড ফার্ষ্ট findfast.cpl
৩৪. ফোল্ডার প্রোপার্টিস - control folders
৩৫. ফন্টস - control fonts
৩৬. ফন্টস ফোল্ডার - fonts
৩৭. গেম কন্ট্রোলারস - joy.cpl
৩৮. গ্রুপ পলিসি এডিটর - gpedit.msc
৩৯. হেল্প এন্ড সাপোর্ট - helpctr
৪০. হাইপারটার্মিনাল - hypertrm
৪১. আই.এক্সপ্রেস উইজার্ড - iexpress
৪২. ইনডেক্সসিং সার্ভিস - ciadv.msc
৪৩. ইন্টারনেট কানেক্‌শন উইজার্ড - icwconn1
৪৪. ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার - iexplore
৪৫. ইন্টারনেট প্রোপার্টিস - inetcpl.cpl
৪৬. কীবোর্ড প্রোপার্টিস - control keyboard
৪৭. লোকাল সিকিউরিটি সেটিংস - secpol.msc
৪৮. লোকাল ইউজারস এন্ড গ্রুপস - lusrmgr.msc
৪৯. উইন্ডোজ লগঅফ - logoff
৫০. মাইক্রোসফট ওয়ার্ড - msword
৫১. মাইক্রোসফট চ্যাট - winchat
৫২. মাইক্রোসফট মুভি মেকার - moviemk
৫৩. এমএস পেইন্ট - mspaint
৫৪. মাইক্রোসফট সিনক্রোনাইজেশন টুল - mobsync
৫৫. মাউস প্রোপার্টিস -control mouse
৫৬. মাউস প্রোপার্টিস - main.cpl
৫৭. নেট মিটিং - conf
৫৮. নেটওয়ার্ক কানেকশনস - control netconnections
৫৯. নেটওয়ার্ক কানেকশনস - ncpa.cpl
৬০. নেটওয়ার্ক সেটআপ উইজার্ড - netsetup.cpl
৬১. নোটপ্যাড - notepad
৬২. অবজেক্ট পেজ মেকার - packager
৬৩. ওডিবিসি ডাটা সোর্স এডমিনিস্ট্রেটর - odbccp32.cpl
৬৪. অন স্ক্রিন কীবোর্ড - osk
৬৫. আউটলুক এক্সপ্রেস - msimn
৬৬. এমএস পেইন্ট - pbrush
৬৭. পাসওয়ার্ড প্রোপার্টিস - password.cpl
৬৮. পারফরমেন্স মনিটর - perfmon.msc
৬৯. পারফরমেন্স মনিটর - perfmon, timedate.cpl
৭০. ফোন এন্ড মডেম অপশনস - telephon.cpl
৭১. ফোন ডায়ালার - dialer
৭২. পাওয়ার কনফিগারেশন - powercfg.cpl
৭৩. প্রিন্টারস এন্ড ফ্যাক্স - control printers
৭৪. প্রিন্টারস ফোল্ডার - printers
৭৫. রিজিউনাল সেটিংস - intl.cpl
৭৬. রেজিষ্ট্রি এডিটর - regedit
৭৭. রেজিষ্ট্রি এডিটর - regedit32
৭৮. রিমোট একসেস ফোনবুক - rasphone
৭৯. রিমোট ডেক্সটপ - mstsc
৮০. রিমুভাল স্টোরেজ - ntmsmgr.msc
৮১. রিমুভাল স্টোরেজ অপারেটর রিকোয়েষ্ট - ntmsoprq.msc
৮২. রেজাল্টেন্ট সেট অপ পলিসি - rsop.msc
৮৩. স্ক্যানার এন্ড ক্যামেরা - sticpl.cpl
৮৪. শিডিউল টাস্ক - control schedtasks
৮৫. সিকিউরিটি সেন্টার - wscui.cpl
৮৬. সার্ভিসেস - services.msc
৮৭. শেয়ার্ড ফোল্ডার - fsmgmt.msc
৮৮. উইন্ডোজ শার্ট ডাউন করা - shutdown
৮৯. সাউন্ডস এন্ড অডিও - mmsys.cpl
৯০. সিস্টেম কনফিগারেশন এডিটর - sysedit
৯১. সিস্টেম কনফিগারেশন ইউটিলিটি - msconfig
৯২. সিস্টেম ইনফোমেশন - msinfo32
৯৩. সিস্টেম প্রোপার্টিস - sysdm.cpl
৯৪. টাস্ক ম্যানেজার - taskmgr
৯৫. টিসিপি টেষ্টার - tcptest
৯৬. টেলনেট ক্লাইন্ট - telnet
৯৭. ইউজার একাউন্ট ম্যানেজার - nusrmgr.cpl
৯৮. ইউটিলিটি ম্যানেজার - utilman
৯৯. উইন্ডোজ এড্রেস বুক - wab
১০০. উইন্ডোজ এড্রেস বুক ইমপোর্ট ইউটিলিটি - wabmig
১০১. উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার - explorer
১০২. উইন্ডোজ ফায়ারওয়াল - firewall.cpl
১০৩. উইন্ডোজ ম্যাগনিফায়ার - magnify
১০৪. উইন্ডোজ ম্যানেজমেন্ট - wmimgmt.msc
১০৫. উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ার - wmplayer
১০৬. উইন্ডোজ ম্যাসেঞ্জার - msmsgs
১০৭. উইন্ডোজ সিস্টেম সিকিউরিটি টুলস - syskey
১০৮. আপডেট লাঞ্চ - wupdmgr
১০৯. উইন্ডোজ ভার্সন - winver
১১০. উইন্ডোজ এক্সপি টুর - tourstart
১১১. ওয়ার্ড প্যাড - write

সলিটেয়ার গেমস - SOL
ফ্রিসেল গেমস - FREECELL
ফাই্ল প্যাকেজ - IEXPRESS
পেইন্ট - MSPAINT
মাইন সুইপার গেমস - WINMINE
মাইক্রোসফট ফ্রন্ট পেইজ - FRONTPG
মাইক্রোসফট আউটলুক এক্সপ্রেস - OUTLOOK
মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট - POWERPNT
এমএস ওয়ার্ড চালানোর জন্য - Winword
এমএস এক্সেল চালানোর জন্য - Msaccess
Dos Based FTP Client Open-এর জন্য - FTP
yahoo.com visit-এর জন্য(এভাবে যেকোন website-এ যাওয়া যাবে ) - http://www.yahoo.com


বি:দ্র: কম্পিউটারের Windows/Winnt ফোল্ডারের মধ্যকার এবং System ফোল্ডারের মধ্যকার যেকোন ফাইল/ফোল্ডারের নাম Run-এ লিখে এন্টার করলে সেটা সরাসরি খুলে যাবে।

Pages

Popular Posts